বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে আমানুর রশিদ খান জুয়েলের শুভেচ্ছা - ভোরের সময় অনলাইন বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে আমানুর রশিদ খান জুয়েলের শুভেচ্ছা

বেকিং নিউজ

[getTicker results="10" label="random" type="ticker"]

Header Adds


বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে আমানুর রশিদ খান জুয়েলের শুভেচ্ছা



বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতা ও তরুন আওয়ামীলীগ নেতা আমানুর রশিদ খান জুয়েল।

শুভেচ্ছা বার্তায় আমানুর রশিদ খান জুয়েল দেশে ও দেশের বাইরে বসবাসরত ও সকল পূর্বধলাবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

নববর্ষ উপলক্ষে এক বাণীতে আমানুর রশিদ খান জুয়েল বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির জীবনে একটি পরম আনন্দের দিন। আনন্দঘন এ দিনে আমি দেশে ও দেশের বাইরে বসবাসরত সকল বাংলাদেশি ও আমার পূর্বধলাবাসীকে জানাই বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।

তিনি বলেন, 'বাঙালি জাতির শাশ্বত ঐতিহ্যের প্রধান অঙ্গ পহেলা বৈশাখ। নতুনের বার্তা নিয়ে বেজে উঠে বৈশাখের আগমনী বার্তা। দুঃখ, জরা, ব্যর্থতা ও মলিনতাকে ভুলে সবাই জেগে ওঠে মহানন্দে। ফসলি সন হিসেবে মোঘল আমলে যে বর্ষগণনার সূচনা হয়েছিল, সময়ের পরিক্রমায় তা আজ সমগ্র বাঙালির অসাম্প্রদায়িক চেতনার এক স্মারক উৎসবে পরিণত হয়েছে।'

আমানুর রশিদ খান জুয়েল বলেন, 'পহেলা বৈশাখের মাঝে বাঙালি খুঁজে পায় নিজস্ব ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও চেতনার স্বরূপ। বৈশাখ শুধু উৎসবের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের আত্মবিকাশ ও বেড়ে ওঠার প্রেরণা।

তিনি বলেন, 'বাঙালি সংস্কৃতির বিকাশ, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও মুক্তিসাধনায় পহেলা বৈশাখ এক অবিনাশী শক্তি। বাংলাদেশের অভ্যুদয় ও গণতান্ত্রিক বিকাশে সংস্কৃতির এই শক্তি রাজনৈতিক চেতনাকে দৃঢ় ও বেগবান করে।

আমানুর রশিদ খান জুয়েল বলেন, ২০১৬ সালে ইউনেস্কো কর্তৃক পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। জাতীয় সংস্কৃতির এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি জাতি হিসেবে বাঙালির জন্য পরম গৌরব ও মর্যাদার।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ